আয়োজনে যা থাকবে মাদারীপুর--৩ নির্বাচনী আসনে ১৯৭০ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত শাসকদের পরিচয়,তাদের জন্ম স্থান, তাদের শাসন কাল সহ এদের উন্নয়নের ফিরিস্তি এবং কালের বিবর্তনে চোখে পড়ারমত উন্নয়নের বিবরন তুলে ধরা হবে।অবশেষে কপালের লিখন বলতে তো একটা প্রবাদ প্রবচন। আলহাজ্ব সৈয়দ আবুল হোসেন সমর্থকগোষ্ঠী
# ভাগ্যের লিখন ও শাসকের ইতিকথা #
আজ আমরা স্বাধীন।আমরা পরিপূর্ন স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতেছি।স্বাধীনতার ৪৬ বছর অতিক্রম করে ৪৭ বছরে পর্দাপন করলাম---- যাক এসব প্রসংগ। বিরতির কমা ব্যাবহার করে শুরু করলাম মাদারীপুর--৩ নির্বাচনী এলাকার শাসকদের ইতি কথা নিয়ে আজকের আয়োজন---------
স্বাধীনতার এক বছর পূর্ব হতে মাদারীপুর--৩ আসনের এম,এল,এ, ছিলেন বাশগাড়ী নীবাসী মরহুম এড্যাঃ মতিউর রহমান।কতিথ আছে যে ১৯৭১ পরর্বতী কিছু সময় বঙ্গবন্ধু সরকারের একজন জাতীয় সংসদ ছিলেন।এরপর নির্বাচিত শাসক নিয়োগ হন মরহুম আঃ রাজ্জাক সাহেব।তিনি শরিয়তপুর জেলা নিবাসী। ১৯৭৫ সালের পটপরির্বতনে শাসকের পরির্বতন হয়------ শাসক নির্বাচিত হন মরহুম আঃ মান্নান সিকদার।অবশ্য তিনি একজন প্রতিমন্ত্রী নিয়োগ পেয়েছিলেন। তার শাসনকাল ছিল ১৯৮১ সালের শেষ পর্যন্ত। আগমন ঘটে স্বৈরশাসনের------ ঘটে শাসকের পরির্বন।শাসক নির্বাচিত হন শেখ শহীদুল ইসলাম। প্রমোশন হয় মন্ত্রী পরিষদের সদস্য হিসাবে।তাও আবার শিক্ষা মন্ত্রী হিসাবে।জনাব শেখ শহীদুল ইসলামের জম্নস্থান গোপালগন্জ জেলার টুংগীপাড়া উপজেলায়। তিনি শাসন করেছেন ১৯৯০ সালের ৬ ই ডিসেম্বর পর্যন্ত।
দেশে স্বৈরশাসকের পতনের পর হয় শাসকের পরির্বন---------- শাসক নির্বাচিত হন আলহাজ্জ সৈয়দ আবুল হোসেন।তিনি চার চার বার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।এমনকি দুই বার মন্ম্রী পরিষদের সদস্য ও হয়েছেন।আলহাজ্জ সৈয়দ আবুল হোসেন ছিলেন কালকিনি বাসী।
তারপর ২০১৪ সালের ৫- ই জানুয়ারী নির্বাচনে ঘটে শাসকের পরিবর্তন। আর শাসক নির্বাচিত হন আ,ফ,ম বাহাউদ্দিন( নাসিম সাহেব)। এখন পর্যন্ত বহাল আছেন। তার জন্ম মাদারীপুর জেলা সদরে।
উন্নয়নের ফিরিস্তি-------- এমনিতেই আওয়ামীলীগ ছাড়া অন্য রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে বিমাতাসুলভ আচরন পেতো। তাই কাংখিত উন্নয়ন হতো না। তারপর ও ধারাবাহিক উন্নয়ন বলতে একটা কথা আছে--- তার থেকে ও ছিল অবহেলিত। তাই বলে উন্নয়ন হবে না?
সেই ১৯৯১ সাল থেকে ২০১৪ সালের ৪-ঠা জানুয়ারী ছিল --- GOLDEN STAIRS OF KALKINI UPJELA. অর্থ--- স্বর্নের সোনালী সোপানের কালকিনি উপজেলা। সাবাস!!! শাসক---- আলহাজ্ব সৈয়দ আবুল হোসেন।আপনার শাসন আমল ছিল অহিংস,সুস্থ,কোন্দল মুক্ত রাজনীতির কালচার।তার উন্নয়নের ফিরিস্তি এই অল্প লেখায় শেষ করা যাবে না। তাই অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও শিক্ষায় উন্নয়ন নিয়েই লিখব।
আলহাজ্জ সৈয়দ আবুল হোসেন তার নির্বাচনী এলাকায় নিজ পিতার নামে সহ তার নিজ নামে ৬ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করেছেন।এই প্রতিষ্ঠান গুলো জাতীয় সুনাম অর্জন করেছে।বিশেষ করে এ পর্যন্ত ৯২০ জনছাত্র- ছাত্রী বিভিন্ন ক্যাডারে বি,সি,এস,এ পাশ করে রাষ্টের বিভিন্ন গুরুত্ত পূর্ন পদে অধিষ্টিত রয়েছেন। এটাই গর্ব। আলহাজ্জ সৈয়দ আবুল হোসেন এর উন্নয়ন কর্মে ছিল দেশপ্রেম আর আন্তরিকতা। যা মানুষকে মানবতার পথ দেখায়।
আয়োজনের শেষ প্রান্তে থাকবে " ভাড়াটিয়া" শব্দ ব্যাবহার করে শেষ সমাপ্তি ঘটাবো---------- মাদারীপুর--৩ নির্বাচনী এলাকার জনগন শাসিত হয়েছেন " ভাড়াটিয়া" দ্বারা ২৬ বছর আর কালকিনি নিবাসী আলহাজ্জ আবুল হোসেন কর্তৃক শাসিত হয়েছেন ২০ বছর।আজ কালকিনি বাসীর একটাই প্রশ্ন সেটা হলো------ কেন? আমাদের " ভড়াটিয়া" দের শাসক হিসাবে মেনে নিতে হবে? কালকিনি উপজেলায় একটি পৌরসভা সহ ১৫ টি ইউনিয়ন রয়েছে।একজন উপজেলা চেয়ারম্যান রয়েছেন----- এই জনপ্রতিনিধির মধ্যে বেশ কয়েকজন আছেন যারা একজন জাতীয় সংসদ সদস্য হওয়ার যোগ্যতা রয়েছে।তার পর ও কেন " ভাড়াটিয়া" দ্বারা আমরা শাসিত হব? রাজনীতি দলের কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন যাতে আমাদের যেন আর " ভাড়াটিয়া দ্বারা শাসিত হতে না হয়।
পাঠকদের দৃষ্ঠি আর্কষন-------- "ভাড়াটিয়া" শব্দটা ব্যাবহার করার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।(এডমিন)
# ভাগ্যের লিখন ও শাসকের ইতিকথা #
আজ আমরা স্বাধীন।আমরা পরিপূর্ন স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতেছি।স্বাধীনতার ৪৬ বছর অতিক্রম করে ৪৭ বছরে পর্দাপন করলাম---- যাক এসব প্রসংগ। বিরতির কমা ব্যাবহার করে শুরু করলাম মাদারীপুর--৩ নির্বাচনী এলাকার শাসকদের ইতি কথা নিয়ে আজকের আয়োজন---------
স্বাধীনতার এক বছর পূর্ব হতে মাদারীপুর--৩ আসনের এম,এল,এ, ছিলেন বাশগাড়ী নীবাসী মরহুম এড্যাঃ মতিউর রহমান।কতিথ আছে যে ১৯৭১ পরর্বতী কিছু সময় বঙ্গবন্ধু সরকারের একজন জাতীয় সংসদ ছিলেন।এরপর নির্বাচিত শাসক নিয়োগ হন মরহুম আঃ রাজ্জাক সাহেব।তিনি শরিয়তপুর জেলা নিবাসী। ১৯৭৫ সালের পটপরির্বতনে শাসকের পরির্বতন হয়------ শাসক নির্বাচিত হন মরহুম আঃ মান্নান সিকদার।অবশ্য তিনি একজন প্রতিমন্ত্রী নিয়োগ পেয়েছিলেন। তার শাসনকাল ছিল ১৯৮১ সালের শেষ পর্যন্ত। আগমন ঘটে স্বৈরশাসনের------ ঘটে শাসকের পরির্বন।শাসক নির্বাচিত হন শেখ শহীদুল ইসলাম। প্রমোশন হয় মন্ত্রী পরিষদের সদস্য হিসাবে।তাও আবার শিক্ষা মন্ত্রী হিসাবে।জনাব শেখ শহীদুল ইসলামের জম্নস্থান গোপালগন্জ জেলার টুংগীপাড়া উপজেলায়। তিনি শাসন করেছেন ১৯৯০ সালের ৬ ই ডিসেম্বর পর্যন্ত।
দেশে স্বৈরশাসকের পতনের পর হয় শাসকের পরির্বন---------- শাসক নির্বাচিত হন আলহাজ্জ সৈয়দ আবুল হোসেন।তিনি চার চার বার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।এমনকি দুই বার মন্ম্রী পরিষদের সদস্য ও হয়েছেন।আলহাজ্জ সৈয়দ আবুল হোসেন ছিলেন কালকিনি বাসী।
তারপর ২০১৪ সালের ৫- ই জানুয়ারী নির্বাচনে ঘটে শাসকের পরিবর্তন। আর শাসক নির্বাচিত হন আ,ফ,ম বাহাউদ্দিন( নাসিম সাহেব)। এখন পর্যন্ত বহাল আছেন। তার জন্ম মাদারীপুর জেলা সদরে।
উন্নয়নের ফিরিস্তি-------- এমনিতেই আওয়ামীলীগ ছাড়া অন্য রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে বিমাতাসুলভ আচরন পেতো। তাই কাংখিত উন্নয়ন হতো না। তারপর ও ধারাবাহিক উন্নয়ন বলতে একটা কথা আছে--- তার থেকে ও ছিল অবহেলিত। তাই বলে উন্নয়ন হবে না?
সেই ১৯৯১ সাল থেকে ২০১৪ সালের ৪-ঠা জানুয়ারী ছিল --- GOLDEN STAIRS OF KALKINI UPJELA. অর্থ--- স্বর্নের সোনালী সোপানের কালকিনি উপজেলা। সাবাস!!! শাসক---- আলহাজ্ব সৈয়দ আবুল হোসেন।আপনার শাসন আমল ছিল অহিংস,সুস্থ,কোন্দল মুক্ত রাজনীতির কালচার।তার উন্নয়নের ফিরিস্তি এই অল্প লেখায় শেষ করা যাবে না। তাই অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও শিক্ষায় উন্নয়ন নিয়েই লিখব।
আলহাজ্জ সৈয়দ আবুল হোসেন তার নির্বাচনী এলাকায় নিজ পিতার নামে সহ তার নিজ নামে ৬ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করেছেন।এই প্রতিষ্ঠান গুলো জাতীয় সুনাম অর্জন করেছে।বিশেষ করে এ পর্যন্ত ৯২০ জনছাত্র- ছাত্রী বিভিন্ন ক্যাডারে বি,সি,এস,এ পাশ করে রাষ্টের বিভিন্ন গুরুত্ত পূর্ন পদে অধিষ্টিত রয়েছেন। এটাই গর্ব। আলহাজ্জ সৈয়দ আবুল হোসেন এর উন্নয়ন কর্মে ছিল দেশপ্রেম আর আন্তরিকতা। যা মানুষকে মানবতার পথ দেখায়।
আয়োজনের শেষ প্রান্তে থাকবে " ভাড়াটিয়া" শব্দ ব্যাবহার করে শেষ সমাপ্তি ঘটাবো---------- মাদারীপুর--৩ নির্বাচনী এলাকার জনগন শাসিত হয়েছেন " ভাড়াটিয়া" দ্বারা ২৬ বছর আর কালকিনি নিবাসী আলহাজ্জ আবুল হোসেন কর্তৃক শাসিত হয়েছেন ২০ বছর।আজ কালকিনি বাসীর একটাই প্রশ্ন সেটা হলো------ কেন? আমাদের " ভড়াটিয়া" দের শাসক হিসাবে মেনে নিতে হবে? কালকিনি উপজেলায় একটি পৌরসভা সহ ১৫ টি ইউনিয়ন রয়েছে।একজন উপজেলা চেয়ারম্যান রয়েছেন----- এই জনপ্রতিনিধির মধ্যে বেশ কয়েকজন আছেন যারা একজন জাতীয় সংসদ সদস্য হওয়ার যোগ্যতা রয়েছে।তার পর ও কেন " ভাড়াটিয়া" দ্বারা আমরা শাসিত হব? রাজনীতি দলের কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন যাতে আমাদের যেন আর " ভাড়াটিয়া দ্বারা শাসিত হতে না হয়।
পাঠকদের দৃষ্ঠি আর্কষন-------- "ভাড়াটিয়া" শব্দটা ব্যাবহার করার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।(এডমিন)

No comments:
Post a Comment